পানির উদ্ভাবন বাংলাদেশী নারীদের সাপ, অভাব এড়াতে সাহায্য করে

 


19 মার্চ, 2015-এ তোলা এই ছবিতে, একজন বাংলাদেশী মহিলা ঢাকার দূষিত বুড়িগঙ্গা থেকে একটি সবজির বাজারে পণ্যে ব্যবহারের
 জন্য দূষিত পানি সংগ্রহ করছেন। (এএফপি)
  বান্দরবান, বাংলাদেশ: পার্বত্য চট্টগ্রামের এই অংশে ঝর্ণা থেকে পানীয় জল সংগ্রহ করা, দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশের একটি বনাঞ্চল, ক্ষীণ চিত্তের জন্য নয়।
চাংলা ম্রো এবং ম্রো জাতিগোষ্ঠীর অন্যান্য নারীদের কেবল গাছ এবং বাঁশের মধ্যে দিয়ে কাটা খাড়া পথ ধরে ঘন্টার পর ঘন্টা ট্র্যাক করতে হবে না, তাদের অবশ্যই সাহসী সাপ,
 বন্য শূকর এবং মাছ ধরার বিড়ালদেরও ঘন ঘন গাছের মধ্যে লুকিয়ে থাকতে হবে।
কিন্তু এক বছর আগে বান্দরবান জেলায় বসবাসকারী প্রায় ২১টি পরিবারকে সেবা দেওয়ার জন্য একটি পানি সংগ্রহ ও শোধনাগার স্থাপনের পর থেকে এ ধরনের বিপদ স্মৃতিতে ম্লান হয়ে গেছে।
 চ্যাংলা ম্রো থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশনকে বলেছেন, “গতবার রাতে পানি সংগ্রহ করতে গিয়ে দুই নারী সাপের কামড়ের শিকার হয়েছিলেন।
"এখন আমাদের সাপের কামড় বা বন্য প্রাণীর আক্রমণের ভয় নেই যেহেতু আমরা জলের প্লান্ট থেকে আমাদের পানীয় এবং গৃহস্থালির জল সংগ্রহ করি।"
বিশ্বজুড়ে, বন উজাড়, জলবায়ু পরিবর্তন এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে যুক্ত বৃহত্তর আবহাওয়া চরম বিশুদ্ধ জলের সীমিত সরবরাহের জন্য আরও বড় চাহিদা তৈরি করছে।
এটি ক্যাপচার এবং সংরক্ষণের উদ্ভাবনী উপায় খুঁজে বের করা, সারা বছর ধরে সরবরাহ স্থিতিশীল রাখা, একটি ক্রমবর্ধমান অগ্রাধিকার।
বাংলাদেশের 5,500 বর্গ মাইল (14,200 বর্গ কিমি) পার্বত্য অঞ্চলে জল একটি বিশেষ মূল্যবান পণ্য, যেখানে প্রায় সমান সংখ্যক বাংলাভাষী বসতি স্থাপনকারী এবং
 13টি জাতিগোষ্ঠীর উপজাতীয় জনগোষ্ঠীর বাস।

 






অনুমতি মেলেনি, ঢাকায় আসছেন না নোরা ফতেহি
একটি পুরস্কার বিতরণী আয়োজনে অংশ নিতে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি ঢাকায় আসার কথা ছিল বলিউডের নৃত্যশিল্পী নোরা ফতেহির। তবে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি না পাওয়ায় আপাতত তিনি আসছেন না বলে জানিয়েছেন আয়োজকেরা। অনুষ্ঠানের আয়োজক শাহজাহান ভূঁইয়া প্রথম আলোকে জানান, ডলার–সংকটের কারণে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় বাইরের শিল্পীকে আনার অনুমতি বন্ধ রেখেছে। অনুমতি চালু হলে হয়তো জানুয়ারির দিকে আসবেন তিনি।

‘সাকি সাকি’, ‘দিলবার’ গানে নাচ পরিবেশন করে ঝড় তোলা নোরা এ মুহূর্তে বলিউডের সেরা নারী নৃত্যশিল্পীদের একজন। আইটেম গানের শিল্পী হিসেবে নোরা বলিউডের বেশ কিছু ছবিতে নজর কেড়েছেন। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘বাহুবলী: দ্য বিগিনিং’, ‘কিক টু’, ‘শের’, ‘লোফার’, ‘সত্যমেভ জয়তে’, ‘স্ত্রী’, ‘ভারত’, ‘বাটলা হাউস’। হিন্দির পাশাপাশি দক্ষিণি ছবিতেও নোরা সমান দক্ষ।

তেলেগু, মালয়ালম ও তামিল ছবিতেও তাঁর সরব উপস্থিতি নজর কাড়ে। তবে কেবল বড় পর্দায় নয়, ছোট পর্দা ও মিউজিক ভিডিওতেও সমান জনপ্রিয় তিনি। ‘বিগ বস ৯’, ‘ঝলক দিখলা যা’, ‘কমেডি নাইটস’, ‘এমটিভি ট্রল পুলিশ’সহ অন্যান্য রিয়েলিটি শোতেও তাঁর পারফরম্যান্স নজরকাড়া।



মরক্কীয় বংশোদ্ভূত নোরার জন্ম ও বেড়ে ওঠা কানাডায়। ছোটবেলায় তিনি শাহরুখ খান ও হৃতিক রোশনের ভক্ত ছিলেন। আরবিতে ডাব করা তাঁদের অভিনীত সিনেমাগুলো দেখে বড় হয়েছেন নোরা। সেই থেকে স্বপ্ন, বলিউডে কাজ করবেন। কিন্তু রক্ষণশীল অভিভাবকের বাড়িতে সেটি ছিল প্রায় অসম্ভব। বলিউডে নাম লেখানোর স্বপ্ন নিয়ে ভারতে পা রেখেছিলেন ২৩ বছরের নোরা। পাঁচ বছরের মাথায় তিনি বলিউডের চোখে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

            প্রভাস–দীপিকার সঙ্গী হচ্ছেন এই তিন দক্ষিণি তারকা



নাগ অশ্বিনের তারকাবহুল ছবি ‘প্রজেক্ট কে’ নিয়ে আলোচনা অনেক দিন ধরেই। আলোচনার অন্যতম বড় কারণ অমিতাভ বচ্চন, প্রভাস, দীপিকা পাড়ুকোন, দিশা পাটানির মতো তারকার উপস্থিতি। এ ছাড়া ছবির বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় ৫০০ কোটি রুপি। কোভিডের কারণে কয়েক দফা পেছানোর পর গত বছরের জুলাই মাসে ছবিটির শুটিং শুরু হয়। হায়দরাবাদের রামুজি ফিল্ম সিটিতে শুটিংয়ের জন্য ব্যয়বহুল সেট নিয়েও আলোচনা হয়েছে অনেক।
এবার জানা গেল, কেবল অমিতাভ, দীপিকা বা প্রভাস নন ‘প্রজেক্ট কে’-এ দেখা যাবে আরও তিন জনপ্রিয় দক্ষিণি তারকাকে। তাঁরা হলেন তামিল অভিনেতা সুরিয়া, তেলেগু অভিনেতা মহেশ বাবু ও মালয়ালম তারকা দুলকার সালমান। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার
তিনজনই ছবির অতিথি চরিত্রে অভিনয় করবেন। সুরিয়া, মহেশ বাবু ও দুলকার সালমান—কারও সঙ্গেই অবশ্য এখনো চুক্তি হয়নি। তবে ছবির সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, তিনজনকে নেওয়ার ব্যাপারে পরিচালক নাগ অশ্বিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছেন। ছবির সঙ্গে যুক্ত কেউ–ই এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া দেননি।
তিন তারকার মধ্যে দুলকার আগে নাগ অশ্বিনের বহুল প্রশংসিত সিনেমা ‘মহানটী’-তে অভিনয় করেন। অভিনেত্রী সাবিত্রীর জীবন অবলম্বনে নির্মিত ছবিটি তিন শাখায় ভারতের জাতীয় পুরস্কার জেতে।







Post a Comment

Previous Post Next Post